আবিষ্কার হলো মানব জীবন ও সভ্যতা বিপ্লবের অপর নাম। পরিপুর্ণ আবিষ্কার অনেক ধারাবাহিক গবেষণা, পরীক্ষা নিরীক্ষা ও বিবর্তনের ফসল। একটি আবিষ্কারের জন্য এক বা একাধিক ব্যক্তির কৃতিত্ব থাকতে পারে। কেউ সেটা লিখলেই তাকে ভুল বলা যায় না। অনেক বই এবং অন লাইন আবিষ্কার সংক্রান্ত সাইটে, অনেকেই নিজেকে সঠিক এবং অন্যকে ভুল বলেন, এটা হীন মানসিকতা।
আবিষ্কার নিয়ে এতো কাদা ছোড়াছুড়ি ভাল নই। আবিষ্কার নিয়ে যে যা লিখেছেন, সবাই সঠিক। এ পোষ্টে লেখা আবিষ্কার বিষয়ক তথ্য বিভিন্ন উৎস থেকে সংগ্রহ করা। সুতরাং ভুল থাকতে পারে এবং তা সংশোধন যোগ্য। আবিষ্কারের চেয়ে আবিষ্কারক বা উদ্ভাবক বেশী গুরুত্বপুর্ণ। চাইলে, আবিষ্কার এবং আবিষ্কারকের উপর ক্লিক করে আপনারা আরও বেশী জানতে পারেন। সে জন্য তথ্যের লিংক সংযোজন করা আছে। আবিষ্কার, আবিষ্কারক ও তার নাগরিকত্ব এবং উদ্ভাবনের সাল উল্লেখ করা হয়েছে। বাংলা বর্ণমালার ধারাবাহিকতা অনুসারে আবিষ্কারের তথ্যগুলো সাজানো হয়েছে।
আবিষ্কার, উদ্ভাবন বা আবিষ্কারক নিয়ে যারা পোষ্ট লিখেছেন, আমি তাদের সাথে কোন প্রতিযোগীতা করছি না। বরং তাদের পোষ্টের অপুর্ণতা পুরণ করেছি মাত্র। ভিজিটরদের সময় নষ্ট না করে খুবই অল্প লেখায় প্রয়োজনীয় সব তথ্যের যোগান দিয়েছি, অদূর ভবিষ্যতে এর সংযোজন চলমান থাকবে।
অক্সিজেনঃ ইংল্যান্ডের জোসেফ প্রিস্টলি ১৭৭৪ সালে।
অগ্নি নির্বাপন যন্ত্রঃ ইংল্যান্ডের এ্যামব্রোস গডফ্রে হ্যান্ডকুইজ্ড, এফআরএস ১৭২৩ সালে।
অপটিক্যাল ফাইবারঃ ড্যাচ বিজ্ঞানী আব্রাহাম কর্নেলিশ সেবাষ্ট্রেইন ভান হেল, ইংল্যান্ডের হারল্ড হপকিন্স এবং ইন্ডিয়া-আমেরিকার নারিন্দার সিং কাপানী ১৯৫৩ সালে।
অটো ক্যালকুলেটরঃ জার্মানের উইলহেলম সিকার্ড ১৬২৩ সালে।
অণুবীক্ষণ যন্ত্রঃ নেদারল্যান্ডের হ্যান্স লিপারশে ও জ্যাচারিয়াস জনসেন ১৫৯০ সালে।
অটোমোবাইলঃ জার্মানের ডেলমার ১৮৮৫ সালে।
অডিও ক্যাসেটঃ ড্যাচ উদ্ভাবক লডউইজিক ফ্রেডরিক ওটেনস ১৯৬৩ সালে।
অডিয়ন টিউবঃ আমেরিকার লি দ্য ফরেস্ট ১৯৬০ সালে।
আল্টাসোনোগ্রাফীঃ ইংল্যান্ডের ইয়ান ডোনাল্ড ১৯৭৯ সালে।
আয়োডিনঃ ফ্রান্সের বার্নার্ড কোর্টয়েজ ১৮১১ সালে।
আলোর গতি নির্ণয় পদ্ধতিঃ ডেনমার্কের ওলে রোয়েমার ১৬৭৬ সালে।
আপেক্ষিক তত্ত্বঃ জার্মানের আলবার্ট আইনস্টাইন ১৯০৫ সালে।
আইসোটোপঃ ইংল্যান্ডের ফ্রেডরিক সডি ১৯১২ সালে।
আলোর গতি ণির্ণয় পদ্ধতিঃ ডেনমার্কের ওলে রোয়েমার ১৬৭৬ সালে।
আই কিউ টেস্টঃ ফ্রান্সের অ্যালফ্রেড বিনেট ১৯০৫ সালে।
অ্যান্টিবায়োটিকঃ ফ্রান্সের লুই পাস্তুর ১৮৮৭ সালে।
অ্যারোসলঃ নরওয়ের এরিক রুথেইম ১৯২৬ সালে।
অ্যানিমোমিটারঃ ইতালীর লিওন বাতিস্তা অ্যালবার্টি ১৪৫০ সালে।
অ্যাসপিরিনঃ জার্মানের ডঃ ফেলিক্স হফম্যান ১৮৯৯ সালে।
অ্যানেসথেসিয়ার প্রভাবক ইথারঃ আমেরিকার ক্রফোর্ড ডব্লিউ লং ১৮৪২ সালে।
অ্যালুমিনিয়ামঃ আমেরিকার চার্লস মার্টিন হল ১৮৬৬ সালে।
অ্যাক্রোম্যাটিক লেন্সঃ ইংল্যান্ডের জন ডোলন্ড ১৭৫৮ সালে।
অ্যানিমেশনঃ ইংল্যান্ডের জে স্টুয়ার্ট ব্ল্যাকটোন ১৮৯৬ সালে।
ইনসুলিনঃ কানাডার স্যার ফ্রেডরিখ ব্যানটিং ১৯২৩ সালে।
ই মেইলঃ আমেরিকার রে টমলিনসন ১৯৭২ সালে।
ইউরেনিয়ামঃ জার্মানের মার্টিন হাইনরিখ ক্ল্যাপরথ ১৭৮৯ সালে।
ইউরিয়াঃ জার্মানের ফ্রেড্ররিখ ভোলার ১৮২৮ সালে।
ইকোনোস্কোপঃ আমেরিকার ভ্লাদিমির কে জেওরিকিন ১৯২৩ সালে।
ইলেকট্রনঃ ইংল্যান্ডের স্যার জোসেফ জে. থমসন ১৮৫৭ সালে।
ইলেক্ট্রিক গিটারঃ আমেরিকার জাজ গিটার ১৯৩২ সালে।
ইলেক্ট্রিক হিটারঃ ইংল্যান্ডের সায়ানস জেডলিক ১৮৬৮ সালে।
ইলেকট্রো ম্যাগনেট আবিষ্কার করেনঃ ইংল্যান্ডের উইলিয়াম স্টারজেন ১৮২৩ সালে।
ইন্ডাকশন মোটরঃ ইংল্যান্ডের নিকোলা টেসলা ১৮৮৭ সালে।
ইস্ত্রিঃ আমেরিকার হেনরী ডব্লিউ শিলি ১৮৮২ সালে।
ইস্পাতঃ ইংল্যান্ডের হেনরি বেসেমার এফআরএস ১৮৫৬ সালে ইস্পাত আবিষ্কার করেন।
ইন্সট্যান্ট কফিঃ নিউজিল্যান্ডের ডেভিড স্ট্রেন্জ ১৮৯০ সালে।
উড়োজাহাজঃ আমেরিকার উইলভার রাইট, অরভিল রাইট ১৯০৩ সালে।
উদ্ভিদের প্রাণের অস্তিত্বের সাড়াঃ স্যার জগদীশচন্দ্র বসু ১৯১০ সালে।
উইন্ডস্কিন ওয়াইপারঃ আমেরিকার মেরি এন্ডারসন ১৯০৩ সালে।
এইডসঃ আমেরিকার রবার্ট চার্লস গ্যালো এবং ফ্রান্সের লুক মন্টাজনেয়ার ১৯৮৩ সালে।
এমআরআই (নিউক্লিয়ার ম্যাগনেটিক রিজোনেন্স ইমেজিং-NMRI): ইংল্যান্ডের নোবেল বিজয়ী স্যার পিটার ম্যান্সফিল্ড , এফআরএস এবং পল ক্রিস্টিয়ান লাউটেরবুর ১৯৭০ সালে।
এলিভেটরঃ আমেরিকার ওটিস এলিভেটর কোম্পানীর এলিশা গ্রেভ ওটিস ১৮৫৩ সালে।
এনজিওগ্রাম আবিষ্কার করেনঃ পর্তুগিজের এ্যান্টিনিও ক্যাট্যানো ডি আবরু ফেরির ইগাজ মোনিজ, জিসিএসই, জিসিআইবি ১৯২৭ সালে।
এন্ডোসকপিঃ স্কটল্যান্ডের ডঃ জন ম্যাসেন্ট্রি, এফআরএসই ১৮৯৪ সালে।
এড্রিনালিন গ্রন্থিঃ আমেরিকার জন জ্যাকব আবেল ১৮৯৭ সালে।
এ্যান্ড্রোয়েড অপারেটিং সিস্টেম আবিষ্কার করেনঃ ক্যালিফোর্নিয়ার অ্যান্ডি রুবিন ২০০০ সালে।
এক্সরেঃ জার্মানের উইলহেম রেন্টজেন ১৮৯৫ সালে।
এন্টিসেপটিকঃ ইংল্যান্ডের জোসেফ লিস্টার ১৮৬৭ সালে।
এয়ার কন্ডিশনারঃ আমেরিকার উইলিস হ্যাভিল্যান্ড ক্যারিয়ার ১৯০২ সালে।
এটমিক বোমাঃ আমেরিকার জুলিয়াস রবার্ট ওপেনহেইমার ১৯৪৫ সালে।
এনালগ ক্যালকুলেটরঃ ইংল্যান্ডের চার্লস ব্যাবেজ ১৮৩৫ সালে।
ওজোন গ্যাসঃ ফরাসী পদার্থবিদ চার্লস ফ্যব্রি এবং হেনরি বুইসন ১৯১৩ সালে।
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (WWW): ইংল্যান্ডের স্যার টিম বারনারস লি ১৯৮৯ সালে।
ওয়াশিং মেশিনঃ জার্মানীর জর্জ অ্যান্ডলেয়ার্স বকলার ১৬৬১ সালে।
ওয়াটার প্রফ ঘড়িঃ সুইস ঘড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রোলেক্স ১৯২৬ সালে ওয়েস্টার কেস নামক ঘড়ি।
ওহমস্ লঃ জার্মানীর জর্জ সাইমন ওহম ১৮২৭ সালে।
কন্ট্যাক্ট লেন্সঃ জার্মানীর এডলফ গাস্টন ইউজেন ফিক ১৮৮৮ সালে।
কনডমঃ ক্যাথালিক পুরোহিত গ্রাব্রিয়েল ফ্যালাপিও ১৫৬৪ সালে।
কাগজঃ চীনের চাই লুন ২০০ খ্রিস্টাব্দে।
কার্বন পেপারঃ ইতালীর পেলেগরিনো তুরি ১৮০১ সালে।
কম্পিউটারঃ ইংল্যান্ডের চার্লস ব্যাবেজ ১৮৩৬ সালে।
কম্পিউটার ভাইরাসঃ যুক্তরাষ্ট্রের ফ্রেড কোহেন ১৮৮৩ সালে।
কলেরা জীবাণুঃ জার্মানের হাইনরিচ হের্মান রবার্ট কচ ১৮৮৩ সালে।
ক্যামেরাঃ আমেরিকার জর্জ ইস্টম্যান ১৮৮৮ সালে।
ক্যালকুলাস লঃ ইংল্যান্ডের স্যার আইজ্যাক নিউটন ১৬৬৯ সালে।
কেমোথেরাপিঃ জার্মানীর নোবেল বিজয়ী ডাক্তার পল ইলরিচ ১৯০০ সালে।
কোকাকোলাঃ আমারিকার জন স্টিথ পেমবার্টন ১৮৮৬ সালে।
কোয়ান্টাম তত্ত্বঃ জার্মানের কার্ল আর্নস্ট লুডভিক ম্যাক্স প্লান্ক ১৯০০ সালে।
ক্রেডিটকার্ডঃ আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ার ব্যাংক অব আমেরিকা ১৯৫৮ সালে ক্রেডিটকার্ড আবিষ্কার করেন।
ক্লোনিংঃ স্কটল্যান্ডের স্যার ইয়ান উইলমুট ওবিই এফআরএস ১৯৯২ সালে।
কৃত্রিম হৃৎপিন্ডঃ জার্মানীর উলরিশ স্টাইনসাইফার ২৯৯০ সালে।
কৃত্রিম রঙ তৈরির পদ্ধতিঃ ইংল্যান্ডের উইলিয়াম হেনরি পারকিন ১৮৫৬ সালে।
কৃত্রিম জিনঃ ভারতীয় বংশোদ্ভুত মার্কিন ও নোবেল পুরস্কার বিজয়ী বিজ্ঞানী হর গোবিন্দ খোরসানা ১৯৬৮ সালে।
কৃত্তিম তেজস্ক্রিয় পরমাণুঃ ফ্রান্সের জঁ ফ্রেদেরিক জুলিও কুরি ১৯৩৩ সালে।
ক্রোনোমিটারঃ ইংল্যান্ডের জন হ্যারিসন ১৭৩৫ সালে।
ক্রোমোজোমঃ জার্মান বিজ্ঞানী এডুয়ার্ড স্ট্রাসবার্গার ১৮৭৫ সালে।
ক্লোরোফর্মঃ আমেরিকার স্যার জেমস ইয়ং সিম্পসন ১৮৪৭ সালে।
ক্লোরিনঃ জার্মানীর কার্ল উইলহেলম শিলি ১৭৭৪ সালে।
গামা রশ্মিঃ ফ্রান্সের পল ভিলার্ড ১৯০০ সালে।
গ্যাস টারবাইনঃ আমেরিকার চার্লস গর্ডন কার্টিস ১৮৯৯ সালে।
গ্যাস লাইটারঃ ইংল্যান্ডের উইলিয়াম মারডক ১৭৮৫ সালে।
গ্রামোফোনঃ জার্মানীর এমিল বার্লিনার ১৮৮৭ সালে।
গ্র্যাভিটেশন পাওয়ারঃ ইংল্যান্ডের স্যার আইজ্যাক নিউটন ১৬৬৫ সালে।
গ্লাইডারঃ ইংল্যান্ডের স্যার জর্জ কেলী ১৮৪৯ সালে।
গতির সূত্রঃ ইংল্যান্ডের স্যার আইজ্যাক নিউটন ১৬৮৭ সালে।
গ্যালভানোমিটারঃ ফ্রান্সের আন্দ্রে মরি অ্যাম্পিয়ার ১৮২৪ সালে।
ঘড়িঃ আমেরিকার পিটার হেনলেইন ১৫০৫ সালে।
ঘাস কাটার যন্ত্রঃ ইংল্যান্ডের এডওয়ার্ড বেয়ার্ড বাডিং ১৮৩০ সালে।
চশমাঃ ইতালীর গিরোলামো সাভিনারোলা ১২৮৫ সালে।
চার চাকার পেট্রোল ইঞ্জিনঃ জার্মানীর গোট্টলীব ডায়ামলার ১৮৮৫ সালে।
ছায়াপথঃ ইতালীর জোতির্বিদ গ্যালিলিও ডি ভিনসেনজো বোনাইওটি ডি গ্যালিলি ১৬১০ সালে।
জলাতঙ্ক প্রতিষেধকঃ ফ্রান্সের লুই পাস্তুর ও এমিল রুক্স ১৮৮৫ সালে।
জ্যামিতিঃ গ্রীসের ইউক্লিড ৩০০ খৃঃ পুর্ব অব্দে।
জীবকোষঃ ইংল্যান্ডের রবার্ট হুক ১৬৬৫ সালে।
জেট ইঞ্জিনঃ জার্মানীর হ্যান্স ভন ওহাইন ১৯৩৭ সালে।
টর্পেডোঃ আমেরিকার রবার্ট হোয়াইটহেডেট ১৮৬৬ সালে।
টায়ারঃ ইংল্যান্ডের রবার্ট উইলিয়াম থমসন ১৮৪৫ সালে।
টাইপ রাইটারঃ আমেরিকার ক্রিস্টোফার ল্যাথাম সোলস ১৮৬৮ সালে।
টাচস্ক্রিন মোবাইল ফোনঃ আমেরিকার স্টিভেন পল জবস ১৯৯২ সালে।
ট্যাংকঃ ইংল্যান্ডের স্যার আর্নেষ্ট সুইন্টন ১৯১৪ সালে।
ট্রাক্টরঃ আমেরিকার বেঞ্জামিন লেরয় হল্ট ১৯০০ সালে।
ট্রানজিষ্টারঃ আমেরিকার জন বার্ডিন ওয়াল্টার এইচ ব্রাটেইন ১৯৪৭ সালে।
ট্রাফিক লাইটঃ আমেরিকার সল্টলেকের পুলিশম্যান লেস্টার ফ্রান্সওর্থ অয়ার ১৯১২ সালে।
টিউমার এঞ্জিওজেনেসিস-ক্যান্সার প্রতিরোধেরঃ আমেরিকার এহুদা ফোকম্যান ১৯৭১ সালে।
টুথব্রাশঃ ইংল্যান্ডের উইলিয়াম অ্যাডিস ১৭৮০ সালে।
টেলিগ্রাফঃ আমেরিকার স্যাম্যুয়েল মোর্স ১৮৩৭ সালে।
টেলিফোনঃ জার্মানীর আলেকজেন্ডার গ্রাহামবেল ১৮৭৭ সালে।
টেলিভিশনঃ স্কটল্যান্ডের জে এল বেয়ার্ড ১৯২৬ সালে।
টেলিস্কোপঃ ইত্যালির গ্যালিলিও ১৬০৯ সালে।
ডায়নামোঃ ইংল্যান্ডের মাইকেল ফ্যারাডে ১৮৩২ সালে।
ড্রাই সেল ব্যাটারিঃ ফ্রান্সের জর্জেস লেক্লানচির ১৮৬৪ সালে।
ডিএনএ এর অনুলিপন প্রক্রিয়াঃ আমেরিকার জেমস্ ডি ওয়াটসন এবং ক্রিক ১৯৫৩ সালে।
ডিনামাইটঃ সুইডেনের ডঃ অ্যালফ্রেড বেনহার্ড নোবেল ১৮৬৭ সালে।
ডিজেল ইঞ্জিনঃ জার্মানীর রুডলফ ক্রিসটিয়ান কার্ল ডিজেল ১৮৯৫ সালে।
ডিপথেরিয়া জীবাণুঃ জার্মানীর থিওডোর আলব্রেখ্ট এডউইন ক্লেবস ১৮৮৩ সালে।
ডিপথেরিয়া প্রতিষেধকঃ জার্মানীর এমিল এডলফ ফন বেরিং ১৮৯০ সালে।
ডিডিটিঃ সুইডিশ রসায়নবিদ পল হারমান মুলার ১৮৭৪ সালে।
ড্রিল মেশিনঃ স্কটল্যান্ডের আর্থার জেমস্ আর্নট এবং অস্ট্রেলিয়ার উইলিয়াম ব্লান্চ ব্রেইন ১৮৮৯ সালে।
ড্রোনঃ আমেরিকান উদ্ভাবক লী ডি ফরেস্ট এবং ইউলিসি আর্মান্ড সান্টাবারিয়া ১৯৪০ সালে।
তড়িৎ চুম্বক ঘন্টাঃ আমেরিকার জোসেফ হেনরি ১৮৩১ সালে।
তাঁতের ফ্লাইং শাটলঃ ইংল্যান্ডের জন কে ১৭৩৩ সালে।
তেজস্ক্রিয়তাঃ ফ্রান্সের অতোয়ান অঁরি বেক্যরেল ১৮৯৬ সালে।
থার্মোমিটার আবিষ্কার করেনঃ আমস্টারডামের পদার্থবিদ ড্যানিয়েল গ্যাব্রিয়েল ফারেনহাইট ১৭১৪ সালে।
দিয়াশলাইঃ ইংল্যান্ডের জন ওয়াকার ১৮২৬ সালে।
ননস্টিক প্যানঃ স্কটল্যান্ডের রয় প্ল্যাংকেট ১৯৩৮ সালে।
নাইট্টোজেন আবিষ্কার করেনঃ ইংল্যান্ডের ড্যানিয়েল রাদারফোর্ড ১৭৭২ সালে।
নাইলনঃ আমেরিকার রসায়নবিদ ডঃ এইচ কারোথারস ১৯৩৫ সালে।
নিউট্রনঃ ইংল্যান্ডের স্যার জেমস চ্যাডউইক ১৯৩২ সালে।
নিটিং মেশিনঃ ইংল্যান্ডের উইলিয়াম লী ১৫৮৯ সালে।
নেইল পলিশঃ চীনে ৩০০০ খৃস্টাব্দে আবিষ্কার হয়।
নেপচুন গ্রহঃ জার্মানীর জোহান গ্যালে ১৮৪৬ সালে।
পরম শূন্যতার স্কেলঃ ইংল্যান্ডের উইলিয়াম থমসন বা লর্ড কেলভিন ১৮৪৮ সালে।
পাইরোমিটারঃ ইংল্যান্ডের জোসিয়াহ ওয়েজউড ১৭৮০ সালে।
পালস্ অক্সিমিটারঃ আমেরিকার গ্লেন অ্যাল্ল্যান মিল্লিক্যান ১৯৪০ সালে।
পলোনিয়ামঃ ফ্রান্সের মেরি কুরি ১৮৯৮ সালে।
পারমানবিক তত্ত্বঃ ইংল্যান্ডের জন ডাল্টন ১৮০৮ সালে।
পারমাণবিক সংখ্যাঃ ইংরেজ পদার্থ বিজ্ঞানী হেনরী গুইন জেফ্রিস মোসলে ১৯১৩ সালে।
পারমাণবিক বিভাজন প্রক্রিয়াঃ জার্মানীর বিজ্ঞানী অটোহান ফিশার ১৯৩৯ সালে।
পার্চমেন্টঃ জার্মানীর জোহান্স টিথেমিয়াস ১৪৯০ সালে।
প্যারাসুটঃ ক্রোয়েশিয়ার ফ্যাস্টো ভেরানজিও ১৬১৭ সালে।
পলিথিনঃ জার্মানীর হান্স ফন পেখমান ১৮৯৮ সালে।
পেসমেকারঃ আমেরিকার উইলসন গ্রেটব্যাচ ১৯৬০ সালে।
পেট্রোল ইঞ্জিনঃ জার্মানীর নিকোলাস অগাস্ট অটো ১৮৭৬ সালে।
পেন্ডুলাম ঘড়িঃ নেদারল্যান্ডের খ্রিষ্টিয়ান হিউগেন্স ১৬৫৬ সালে।
পেনসিলঃ ইতালীর সিমোনিও ও লিন্ডিয়ানা বের্নাকট ১৫৬০ সালে।
পেনিসিলিনঃ ইংল্যান্ডের আলেক্স্যান্ডার ফ্লেমিং ১৯২৮ সালে।
প্রেসার কুকারঃ ফ্রান্সের ডেনিস পাপিন এফআরএস ১৬৭৯ সালে।
পেপার পান্চ মেশিনঃ জার্মানীর ফ্রেডরিক সোনেকেন ১৮৮৬ সালে।
প্রিন্টিংপ্রেসঃ জার্মানীর জোহানেস গুটেনবার্গ ১৪৪০ সালে।
প্লাস্টিকঃ বেলজিয়ানের লিও বেকল্যান্ড ১৯০৭ সালে।
প্রোটনঃ ইংল্যান্ডের আর্নেস্ট রাদারফোর্ড ১৯১৯ সালে।
ফটোকপি মেশিনঃ আমেরিকার চেষ্টার কার্লসন ১৯৩৮ সালে।
ফাউন্টেন পেনঃ আমেরিকার লুইস ওয়াটারম্যান ১৮৮৪ সালে।
ফ্রাক্সঃ স্কট উদ্ভাবক আলেকজান্ডার বেইন ১৮৪৩ সালে।
ফিঙ্গারপ্রিন্টঃ জার্মানীর এ্যানাটমিষ্ট জোহান ক্রিস্টোফ অ্যানাড্রেস মায়ের ১৭৮৮ সালে।
ফ্লপি ডিস্কঃ আইবিএম কোম্পানী ১৯৭১ সালে।
ফ্লুরোসেন্ট রংঃ স্পেনের রেনে জাস্ট হাউআই, এফআরএস, এমডব্লিউএস, এফআরএসই ১৮২২ সালে।
বংশগতির সূত্রঃ অস্ট্রিয়ার গ্রেগার জোহান মেন্ডেল বংশ গতির সুত্র আবিস্কার করেন ১৮৬৩ সালে।
বসন্ত রোগের টিকাঃ ইংল্যান্ডের এডওয়ার্ড জেনার ১৭৯৬ সালে।
বাই সাইকেল আবিষ্কার করেনঃ জার্মানীর কার্ল ভল ড্রেইস ১৮১৭ সালে।
বাইনোকুলারঃ হল্যান্ডের হান্স লিপারশে ১৬০৮ সালে।
ব্যাকটেরিয়াঃ নেদারল্যান্ডের অ্যান্থনি ভন লিউয়েনহুক ১৬৮৩ সালে।
ব্যারোমিটারঃ ইতালীর ইভানজেলিস্টা টরিসেলি ১৬৪৩ সালে।
ব্যালেস্টিক মিসাইলঃ জার্মান-আমেরিকার ভের্নহার ফন ব্রাউন ১৯৪৪ সালে।
বিকিনিঃ ফ্রান্সের লুই রিয়ার্ড ১৯৪৬ সালে।
বিগ ব্যাং তত্ত্বঃ আমেরিকার জর্জ ল্যামেটার ১৯৩১ সালে।
বিবর্তনবাদ তত্ত্বঃ ইংল্যান্ডের চার্লস ডারউইন ১৮৫৯ সালে।
বেলুনঃ ফরাসীর জ্যাকুইস আলেকজান্দ্রা সিজার চার্লস ১৭৮৩ সালে।
বৈদ্যুতিক বাতিঃ আমেরিকার টমাস আলভা এডিসন ১৮৭৯ সালে।
বজ্রপাতঃ আমেরিকার বেন্জামিন ফ্রান্কলিন, এফআরএস, এফআরএসএ এফআরএসই ১৭৫২ সালে।
বুনসেন বার্নারঃ জার্মানীর রবার্ট ভিলেহল্ম বুনসেন ১৮৫৫ সালে।
ব্লাড গ্রুপঃ নোবেল বিজয়ী অস্ট্রিয়া আমেরিকান জীব বিজ্ঞানী কার্ল ল্যান্ড স্টেইনার ১৯৩০ সালে।
ভাইরাসঃ ইংল্যান্ডের ডঃ আল মেইডা ১৯৬৪ সালে।
ভ্যাকুয়াম টিউবঃ ইংল্যান্ডের স্যার জন অ্যামব্রোজ ফ্লেমিং ১৯০৪ সালে।
ভিডিও ক্যামেরাঃ আমেরিকার টমাস আলভা এডিসন ১৮৯০ সালে।
ভিডিওটেপঃ লসএ্যান্জেলস্ এর জন থমাস মুলিয়ান ১৯৫১ সালে।
ভিটামিনঃ পোল্যান্ডের কাসিমির ফুন্ক (এ বাদে সব ভিটামিন) এবং আমেরিকার জন হপকিন ভিটামিন এ ১৯১২ সালে।
মাইক্রোওয়েভ ওভেনঃ আমেরিকার পার্সি স্পেনসার ১৯৪৭ সালে।
মাধ্যাকর্ষণ সূত্রঃ ইংল্যান্ডের স্যার আইজ্যাক নিউটন ১৬৮৭ সালে।
ম্যালেরিয়া জীবাণুঃ ইংল্যান্ডের স্যার রোনাল্ড রস ১৮৯৭ সালে।
মাইক্রোফোনঃ আমেরিকার আলেক্স্যান্ডার গ্রাহাম বেল ১৮৭৬ সালে।
মাইক্রোস্কোপঃ নেদারল্যান্ডের জাকারিয়া ডানসেন ১৫৯০ সালে।
মাইক্রোচিপঃ আমেরিকার জ্যাক সেন্টক্লেয়ার কিলবি ১৯৫৮ সালে।
মাইক্রোপ্রসেসরঃ ইত্যালির ফেডারিকো ফ্যাজ্জিন ১৯৬৮ সালে।
মুভিং কয়েল ট্রান্সডিউসারঃ জার্মানীন ওয়ের্নার ভন সিমেন্স ১৮৭৭ সালে।
মেশিন গানঃ আমেরিকার রিচার্ড জর্ডান গ্যাটলিং ১৮৬১ সালে।
মোবাইল ফোনঃ আমেরিকার ইন্জিনিয়ার মার্টিন কুপার ১৯৭৩ সালে।
যক্ষা জীবাণুঃ জার্মানীর হাইনরেখ হেরমান রবার্ট কচ ১৮৮২ সালে।
যান্ত্রিক ক্যালকু্লেটরঃ ফ্রান্সের ব্লেজ প্যাস্কাল ১৬৪২ সালে।
রকেট ইঞ্জিনঃ আমেরিকার ড. রবার্ট হাচিংস গোডার্ড ১৯২৬ সালে।
রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়াঃ ইংল্যান্ডের উইলিয়াম হার্ভে ১৬২৮ সালে।
রঙিন টেলিভিশনঃ মেক্সিকোর গুইলের্মো গঞ্জালেজ ক্যামারেনা ১৯৪৬ সালে।
রাবারঃ আমেরিকার চার্লস গুডইয়ার ১৮৪১ সালে।
রাডারঃ আমেরিকার আলবার্ট হোয়াইট টেলর এবং লিও সি ইয়ং ১৯২২ সালে।
র্যামঃ আমেরিকার রবার্ট হিথ ডেনার্ড ১৯৬৭ সালে।
রিখটার স্কেলঃ আমেরিকার চার্লস ফ্রান্সিস রিখটার ১৯৩৫ সালে।
রিভলভারঃ আমেরিকার স্যাম্যুয়েল কোল্ট ১৮৩৫ সালে।
রেটিনা স্ক্যানারঃ আমেরিকার ডঃ কার্লটন সিমন এবং ইসাডোর গোল্ডস্টেইন ১৯৩৫ সালে।
রেডিওঃ ইতালীর গুগলিয়েরমো জিওভানি মারিয়া মার্কোনি ১৮৯৪ সালে।
রেডিয়ামঃ ফ্রান্সের পিয়েরি কুরি ও মেরি কুরি ১৮৯৮ সালে।
রেফ্রিজারেটরঃ স্কটল্যান্ডের উইলিয়াম কুলেন ১৭৪০ সালে।
রেলওয়ে ইঞ্জিনঃ ইংল্যান্ডের জর্জ স্টিফেনসন ১৮১৪ সালে।
রেফ্রিজারেশন পদ্ধতিঃ অষ্ট্রেলিয়ার জেমস হ্যারিসন ১৮৬০ সালে।
রোবট শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেছেনঃ চেক প্রজাতন্ত্রের কারেল কাপেক ১৯২১ সালে।
রোবটঃ আমেরিকার জর্জ সি ডেভল ১৯৫০ সালে।
লাইনোটাইপ মেশিন আবিষ্কার করেনঃ জার্মানীর ওটমার মারজেন্থেলার ১৮৮৪ সালে।
লাউডস্পিকারঃ আমেরিকার অ্যাডওয়ার্ড ডব্লিউ কেলোগ এবং চেস্টার ডব্লিউ রাইস ১৯২৫ সালে।
ল্যাপটপঃ আমেরিকার এডাম অসবর্ন ১৯৮১ সালে।
লেজারঃ আমেরিকার থিয়েডর এইচ মাইম্যান ১৯৬০ সালে।
লিপস্টিকঃ ফ্রান্সের প্যারিসের গুয়ারলেইন কোম্পানী ১৮৮৪ সালে।
লোকোমোটিভঃ ইংল্যান্ডের জর্জ স্টিফেনসন ১৮২৯ সালে।
শ্যাফ্ট, অ্যাক্সেলের ডিস্ক ব্রেকঃ ইংল্যান্ডের ফ্রেডরিক উইলিয়াম লাঞ্চেষ্টার, এলএলডি, এফআরএইএস, এফআরএস ১৯০২ সালে।
শিতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রঃ আমেরিকার উইলিস কেরিয়ার ১৯১১ সালে।
সাবমেরিনঃ নেদারল্যান্ডের কর্নেলিস ড্রেবেল ১৬২০ সালে।
সাবমার্সিবল পাম্পঃ আমেরিকার আর্মাইস সার্জেভিস অরুটোনভ ১৯২৮ সালে।
সিটিস্ক্যানঃ ইংরেজ নোবেল বিজয়ী উদ্ভাবক স্যার গুডফ্রে নিউবোল্ড হান্সফিল্ড, সিবিই এফআরএস ১৯৭২ সালে।
সিডিঃ আমেরিকার জেমস রাসেল ১৯৬০ সালে।
সিলিং ফ্যানঃ আমেরিকার ফিলিপ এইচ ডাইহল ১৮৭৯ সালে
সিমেন্টঃ ইংল্যান্ডের জোসেফ এস্পডিন ১৮২৪ সালে।
স্টিমবোটঃ আমেরিকার রবার্ট ফুলটন ১৮০৭ সালে।
সেফটিপিন আবিষ্কার করেনঃ আমেরিকার ওয়াল্টার হান্ট ১৮৪৯ সালে।
সেফটি রেজারঃ ফ্রান্সের জেন জ্যাকুইস পিরেট ১৭৬২ সালে।
সেলাই মেশিনঃ আমেরিকার ইলিয়াস হাও ১৮৪৬ সালে।
সেলুলয়েডঃ ইংল্যান্ডের আলেকজান্ডার পার্কস্ ১৮৬২ সালে।
স্টপ ওয়াচঃ ইংল্যান্ডের সামুয়েল ওয়াটসন ১৭১০ সালে।
স্টাপলার মেশিনঃ আমেরিকার হেনরি আর হাইল ১৮৭৭ সালে।
স্টাপল রিমুভারঃ ইংল্যান্ডের উইলিয়াম জি পান্কনিন ১৯২৭ সালে
স্ফিগমোম্যানোমিটার (বিপি সেট): অস্ট্রেলিয়ার স্যামুয়েল সিগফ্রেড কার্ল রিটার ভন বাস্চ ১৮৮১ সালে।
স্টীম ইন্জিনঃ ফ্রান্সের নিকোলাস ক্যানট+ জেমস্ ওয়াট ১৭৬৯ সালে।
স্টেইনলেস ষ্টীলঃ ফ্রান্সের লওইস নিকোলাস ভাকুয়ালিন ১৭৯৮ সালে।
স্টেথোস্কোপঃ ফ্রান্সের রেনে থায়াফিল হাইয়াসিনেথ ল্যানেক ১৮১৬ সালে।
সৌরজগৎঃ পোল্যান্ডের নিকোলাস কোপার্নিকাস ১৫৪৩ সালে।
হাইড্রোজেন বোমাঃ আমেরিকা-হাঙ্গেরীর এডওয়ার্ড টেলর ১৯৫২ সালে।
হেলিকপ্টারঃ রাশিয়ার ইগর সিকোরস্কি ১৯৩৯ সালে।
হোভারক্রাফ্টঃ আমেরিকার চার্লিস জোসেফ ফ্লেচার ১৯৪৪ সালে।